Please wait...
নোটিশ
বিদ্যালয়ে

বিদ্যালয়ে

অত্র প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি হিসাবে সার্বিক তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত আছেন। একই অত্র বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, কর্মকর্তাবৃন্দের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে এ্ প্রতিষ্ঠানটি আগামী দিনের সুনাগরিক গড়ে তুলতে আন্তরিকতার সাথে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ১৯৯৬ খ্রিঃ সন হতে যোগারদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের  অগ্রযাত্রা শুরু করেছে। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে পরিচালনা পর্ষদের বলিষ্ঠ ভূমিকায় এবং শিক্ষকদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে যোগারদিয়া উচ্চ  বিদ্যালয় সুপ্রতিষ্ঠিত হবে-এটা সকলের প্রত্যাশা।
পরিচালনা পর্ষদ
মাননীয় সভাপতি মহোদয়ের এর গতিশীল নেতৃত্বে শিক্ষকমন্ডলী ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে একটি সুদক্ষ পরিচালনা পর্ষদ কর্তৃক যোগারদিয়া উচ্চ  বিদ্যালয় পরিচালিত হয়।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
১.চারিত্রিক ও মানবিক গুনাবলীর সার্বিক বিকাশ সাধনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মেধা , মনন ও সৃজনশীলতার বহুমাত্রিক প্রকাশ ঘটিয়ে সুনাগরিক গড়ে তোলা । ২. দায়িত্ববোধ, নৈতিকতা, নিয়মানুবর্তিতা ও সময়ানুবর্তিতা সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের সচেতন করে গড়ে তোলা। ৩.নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন আলোকিত মানুষ তৈরি করা । ৪. শিক্ষার্থীদের চিন্তা, চেতনায় এবং কর্মে সৃজনশীলতা , জনকল্যাণ ও মানব সেবাবোধ জাগ্রত করে তোলা। ৫. শিক্ষার পাশাপাশি শারীরিক, মানসিক ও মানবিক গুনাবলী বিকাশে সহায়তা করা। ৬.শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব ও ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং উচ্চ শিক্ষার উপযোগী করে গড়ে তোলা । ৭.ইংরেজিতে সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান, তত্ত্বীয় জ্ঞানে সীমাবদ্ধ না থেকে যথাযথ উপকরণ ব্যবহারের মাধ্যমে শিক্ষাকে বাস্তব ভিত্তিক ও আন্দনময় করে তোলা। ৮.শিক্ষার্থীদের মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম এবং আই. সি.টি. ব্যবহারের মাধ্যমে আধুনিক প্রযুক্তিগত শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলা। ৯.কঠোর শৃঙ্খলাবোধের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতার মনোভাব সৃষ্টি করা। ১০.মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বীবিত করে সত্যিকার অর্থে একজন দেশপ্রেমিক নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা।
বৈশিষ্ট্য
১. প্রতিষ্ঠানের নীতি / মটো :‘মানসম্মত শিক্ষার ব্রতে’ ২.সভাপতি মহোদয় সরাসরি তত্ত্বাবধানে সুদক্ষ পরিচালনা পর্ষদের পরিচালনায় মানসম্মত ও যুগোপযোগী শিক্ষা প্রদানে নিশ্চিত করা । ৩. আধুনিক ও সৃজনশীল পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত দক্ষ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান। ৪.ইংরেজি ভাষার উপর অধিকতর গুরুত্ব প্রদান। ৫.শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশ ও পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি এক্সট্রা কারিকুলাম কর্মকান্ডের উপর গুরুত্বারোপ। ৬.অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলীর কর্তৃক শ্রেণিকক্ষে পাঠদান। ৭.কোলাহলমুক্ত , মনোরম পরিবেশে সুন্দর ক্যাম্পাসে পাঠদান।